1. admin@dailypurbodigantonews24.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
অভয়নগরে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান খান এ কামাল গ্রেফতার ঝিকরগাছায় অসহায়-দুঃস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ কুড়িগ্রাম ব্রহ্মপুত্র নদে যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতি, অর্থ-মালামাল লুট যশোরে আওয়ামী লীগের ১৬৭ নেতাকর্মীর আদালতে আত্মসমর্পণ। যশোরের অভয়নগর নিরাপদ মৎস্য ও মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরন কর্মশালা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় যশোরের অভয়নগর নিরাপদ মৎস্য ও মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরন কর্মশালা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ৩৩ কেভি বৈদ্যুতিক লাইনের ওপর হেলেপড়া ঝুঁকিপূর্ণ গাছে দূর্ঘটনার আশংকা ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ৩ দিনব্যাপী পিআইবি’র প্রশিক্ষণ শুরু। যশোরে আওয়ামী লীগের ১৬৭ নেতাকর্মীর আদালতে আত্মসমর্পণ। ঝিনাইদহ প্রেস ইউনিটির দপ্তর সম্পাদক,সাইফ হোসেন কে কুপিয়ে জখম

বিলের পানি নিষ্কাশনের দাবিতে শার্শায় কৃষকদের মানববন্ধন

সোহেল রানা যশোরের শার্শা
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৯ বার পঠিত

বিলের পানি নিষ্কাশনের দাবিতে শার্শায় কৃষকদের মানববন্ধন

যশোরের শার্শা উপজেলার  ঠেঙামারি, মাখলা ও গোমর বিল সহ ছোট বড়ো ৫২ টি বিলের পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় কৃষকেরা। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে বাগআঁচড়া বাজারে অনুষ্ঠিত  এ মানববন্ধনে কায়বা, গোগা ও বাগআঁচড়া ইউনিয়নের ৫ শতাধিক কৃষক অংশ নেন। মানববন্ধনে বিভিন্ন প্লেকার্ড ও ব্যানার নিয়ে কয়বা, রুদ্রপুর, ভবানীপুর, মহিষা, বসতপুর ও গোগা গ্রামের শত শত কৃষক বিলের পানি দ্রুত নিস্কাসনের দাবি জানান। এছাড়াও বিলের পানি নিস্কাসনের টেকসই প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবী তোলেন কৃষকরা। শার্শা উপজেলা বিএনপির সদস্য শহিদুল ইসলাম ও কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস কৃষকদের দাবির সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে বক্তব্য রাখেন, চলতি মৌসুমে ইরিধান সময় মত রোপন করতে না পারলে এই অঞ্চলের কয়েক হাজার পরিবার খাদ্য সংকটে থাকবেন বলে বক্তারা মন্তব্য করেন।  এবিষয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ আজাহারুল ইসলাম, ও শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কাজী নাজিব হাসানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এক মাসের মধ্যে বিলের পানি নিষ্কাশন করে ইরি ধানের বীজতলা তৈরি ও ইরিধান রোপনের সুব্যবস্থা করার জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ। উল্লেখ্য ঠেঙামারি, মাখলা, ও গোমর বিলে এখনো ৬ থেকে ৮ ফুট পানি রয়েছে। ঠেঙামারি বিলে ৫০০ একর, মাখলা বিলে ৪০০ একর ও গোমর বিলে ২০০ একর জমিতে ইরিধানের চাষ করা হয়। বিলে জলাবদ্ধতার কারণে চলতি মৌসুমী ঠেঙামারি ২৫০ একর, মাখলা বিলে ২০০ একর ও গোমর বিলে ১০০ একর জমি পতিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর