নিজস্ব প্রতিনিধি :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ডের পুটিয়া গ্রামের সীমান্তে ২৫/১১/২০২৪ আনুমানিক দুপুর ১ ঘটিকায় বিএসএফ এর গুলিতে ৩ জন আহত, আহতরা হলেন দুজন স্থানীয় লোক একজন ময়মনসিংহের , ওই এলাকা থেকে জানা যায় দীর্ঘ দিন যাবৎ বায়েক ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ড এর পুটিয়া, শ্যামপুর, খাদলা, এই ৩ গ্রামে বহু দিন দরে চুড়া চালান ও মাদক এর ব্যবসা করে আসতেছে বেশ বড় একটি সিন্ডিকেট, এদের মধ্যে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ কয়েকজন ব্যক্তি এর মধ্যে মাদক সম্রাট ও মানব পাচার কারী মো: রনি সে ৯নং ওয়ার্ড নিষিদ্ধ সংগঠন ছাএলীগ এর সাধারণ সম্পাদক, সে গত ৩/৪ বছরে গরু ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে দলের প্রভাব দেখি জিম্মি করে মামলার বয় দেখিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, স্থানীয় প্রশাসনের নামে, সে এ টাকা উঠাতেন, এর মধ্যে তার বিশাল এক গ্যাং তৈরি করেছেন, তার, চাচাতো ভাই মমিনের সহযোগিতায় তার ক্ষমতার প্রভাব বেরে যায়।
অন্য দিকে খাদলা গ্রামের জুয়েল নামে এক যুবক গত ৩ বছরে জিরু থেকে হিরু সে ও কোটিপতি, শ্যামপুর সমাজের আছে কয়েকজন সাবেক মেম্বার ও বায়েক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মমিনুল ইসলাম সাবেব মেম্বার, রিপন মিয়া, ও রুহুল আমিন, এই ৩ জনের বিশাল মাদক সিন্ডিকেট, ভয়ে কেউ কথা বলেনা,বিগত আওয়ামী ফেসিস্ট সৈরাচার সরকারের অবৈধ উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাউসার ভুইয়া জীবনের আশীর্বাদ পুষ্টরা, গত ৫ বছরে কয়েক কোটি টাকার মালিক, যারা গত ১০ বছর আগে নুন আনতে পান্তা ফুরাতো তাদের এখন বিলাস বহল বাড়ী, ও ব্যাংকে কোটি টাকার মালিক।
আরেক মাদক সম্রাট হলো নুরুজ্জামান উরফে ল্যাংড়া নুরু তার বাড়ী উত্তরবঙ্গ এই এলাকায় বিয়ে করে সে এখন মাদক সম্রাট এর তাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে তার নামে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে , কয়েকবার জেল খেটে এসেছে, তার অত্যাচারে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ, এদের কারনে কোমল মতি শিশুরা আজ স্কুলে যাচ্ছে না, কখনো গরু, কখনো, চিনি কখনো মাদক, এর লেভার হিসেবে ব্যবহার করছে, আরো জানা যায় একাধিক বার ভিবিন্ন মিডিয়া নিউজ করেছে, যমুনা টিভি, আর টিভি এনটিভি , সহ অনেক নিউজ হয়েছে, এদের কারনে একের পর এক ঘটনা ঘটতেছে।
গেলো কিছু দিন আগে, পাশের ইউনিয়ন কায়েম পুর এর একটি ছেলে বিএসএফের গুলিতে একই স্থানে গুলি খেয়ে মারা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজিবির অধিনায়ক এর সাথে কথা বললে ওনি জানায় আমরা শুনেছি আমরা ব্যবস্হা নিচ্ছি, ওনাদের এই পর্যন্তই ব্যবস্হা একটা ফ্ল্যাগ মিটিং করে তার পর এক সপ্তাহ একটু নিরব থাকে তার পর আবার ঢালাও ভাবে চলে রমরমা ব্যবসা, এলাকার সচেতন নাগরিকা জানায় বিজিবি কোন একশন নেয়না।
বিজিবি সীমান্তে না থেকে ১ কিলো মি: দুরে খাদলা বাজার বসে থাকে এদের নাকের ঢুকায় দিয়ে কোটি কোটি টাকার চিনি গরু সব কিছু যাচ্ছে, মনে হয় কেউ দেখার মতো, নেই , জানা যায় গরু, চিনির অন্তরালে সীমান্তের ওই পার থেকে আসছে, সর্বনাশা ইয়াবা গাজা, ও ফেন্সিডিল সহ সব কিছু, অন্য দিকে এই এলাকায় একটি হাই স্কুল আছে নাম শ্যামপুর এম এন জাকারিয়া টেকনিকেল হাই স্কুল এই স্কুলের কলমতি শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে সমস্যা হয় খাদলা বাজার মোরে মেইন রোডে বিজিবি বসে থাকে এখানে অটো সিএনজি করে বস্তায় বস্তায় চিনি যাচ্ছে, জার ফলে বিজিবি টাকা পেয়ে গাড়ী গুলো ছেড়ে দেয়।
আর ব্যবসায়ীরা দারিয়ে থেকে অবৈধ চিনি প্রাচার করে কয়েক শ গাড়ী ও শত শত মানুষ দারিয়ে থাকার কারনে স্কুল ছাএীরা আসা যাওয়া সমস্যা হয় এ নিয়ে স্কুল ম্যনেজিং কমিটি একটি অনুষ্ঠানে এসব বিষয় তুলে ধরে , পুটিয়া গ্রামে বর্তমানে কৃষি কাজ না থাকার পর ও ১৫০/২০০ ময়মনসিংহের লোক চিনি নামানোর জন্য থাকে, এদের মধ্যে আজ একজন গুরুতর আহত আরো জানা যায় যে সালদা ক্যম্পের বিজিবি তাকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন ।