বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারকে ক্যাডারবহিভূত করার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলনে ৪ টি কর্মসূচি বিসিএস হেলথ ক্যাডার এসোসিয়েশন আয়োজনে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন কর্তৃক বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারকে ক্যাডারবহিভূত করার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান করে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ।২৩ ডিসেম্বর সোমবার বিকাল ৩ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুল সালাম হলে সংবাদ সম্মেলনে এই চারটি কর্মসূচি ঘসনা দেয় করেন বিসিএস হেলথ ক্যাডার এসোসিয়েশন । দাবি গুলো হলো ১) ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ (মঙ্গলবার) সকাল ১১.০০ থেকে দুপুর ১২.০০ পর্যন্ত এক ঘন্টা সকল অফিসে ‘কলম বিরতি পালন। ২) ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১১.০০ থেকে দুপুর ১২.০০ পর্যন্ত সকল অফিসে স্ব-স্ব কর্মস্থলের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচী। ৩) যে সকল বিভাগে বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়নি, অতি দ্রুত সেখানে সমাবেশ আয়োজন এবং জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করা এবং ০৪ জানুয়ারি ২০২৫ (শনিবার), ঢাকায় সমাবেশ আয়োজন করা। তারা আরও বলেন , সিভিল সার্ভিস সংস্কারের মাধ্যমে জনকল্যাণমূলক সহযোগিতা প্রদানে বাংলাদেশ মারিদের ১৫টি ক্যাডারের সংগঠন আন পরিষদ করে২০১৪ তারিখে পরিষদের সাথে পরিষদের ২৫টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডারের জন্য ৫০% কোটা রেখে অন্যান্য ২৫টি প্যানে ০% ডি সুশাসন সংস্কার করিপনের মৃত) প্রশাসন ক্যাারের সদ্যদের ভুতাপেক্ষা প্রদানের বি ক্যারকে এ যোসাপ কোড প্রকাশ করা সভায় আ্যাার বৈষম্য নিরসন পরিষদ’ এর সাথে কোনো আলোচনা ছাড়া আনানো হয়। রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়তে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের আমুল পরিবর্তন এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে জনসা নিশ্চিত করাকে অধিকার দেওয়া দরকার। অন্য জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন বৈষম্যমূলকভাবে উপসচিৰ পুলে একটি ক্যাডারের জন্য ৫০% কোন সুপারিশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে মিডিয়ার সামনে উপস্থাপন করেছে। এতে সিভিল সার্ভিসের জন্য ২৫টি ক্যাডারের সকল সদস্যের মে সেই সাথে কমিশন কর্তৃক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্যাডারকে সিভিল সার্ভিস হতে আলাদা করতে চায় জনমনে নতুন সন্দেহের উদ্রেক করেছে। কমিশনের এ সকল সিদ্ধান্ত সিভিল সার্ভিসের মধ্যে চরম বিশৃংখলা সৃষ্টি করার এবং ভাবে জনসেবা প্রদানে বিস্মিত হবে বলে সভায়। সকলেই প্রকাশ করেন। সিভিল সার্ভিসের কার্যকর সেবা নিশ্চিত করতে ক্যাডার বৈষম্যধ্যে তিনটি পেশাভিত্তিক সদর, উপদটির পুলেরটা সরু ক্যাডারের সমতা নিশ্চিত) উল্লেখ করে মেসির উপদেষ্টা করেছেন। উপদেষ্টা মোর তিনটির সাথে একমত পোষণ করলেও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন সেদিকে মনে করে সকলের দৃষ্টিকে ভিন্নখাতে ঘুরানোর উদ্দেশ্যে এমন সিদ্ধান্তের কথা জনসম্মুখে এনেছেন বলে সকলেই মনে করেন। এহেন পরিস্থিতিতে পরিষদ কর্তৃক প্রস্তাবায়নের লক্ষ্যে এবং সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত উপ পুলে কোটা পদ্ধতি বহাল বা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্যাডারকে সিভিল সার্ভিসের বহির্ভূতকরণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে নিম্নবর্ণিত কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েে ১) ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ (মঙ্গলবার) সকাল ১১.০০ থেকে দুপুর ১২.০০ পর্যন্ত এক ঘন্টা সকল অফিসে ‘কলম বিরতি পালন। ২) ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১১.০০ থেকে দুপুর ১২.০০ পর্যন্ত সকল অফিসে স্ব-স্ব কর্মস্থলের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচী। ৩) যে সকল বিভাগে বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়নি, অতি দ্রুত সেখানে সমাবেশ আয়োজন এবং জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করা এবং ০৪ জানুয়ারি ২০২৫ (শনিবার), ঢাকায় সমাবেশ আয়োজন করা। ইতোমধ্যে পরিষদের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচিতে আপনারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছেন, এজন্য আপনাদের জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। বর্তমান পরিস্থিতিতে উপযুক্ত কর্মমুক্তি সর্বাত্মকভাবে পালনের মাধ্যমে দাবি আদায়ে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য এসোসিয়েশনের সকল সদস্যকে অনুরোধ করা হয় ।