প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪, ৪:৪৩ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ ডিসেম্বর ১০, ২০২৪, ১:১২ পূর্বাহ্ণ
কুমিল্লা দাউদ কান্দিতে অপপ্রচারের মাধ্যমে নারী সাংবাদিক সালমাকে আওয়ামীলীগার বানানোর চেষ্টা
কুমিল্লা দাউদ কান্দিতে অপপ্রচারের মাধ্যমে নারী সাংবাদিক সালমাকে আওয়ামীলীগার বানানোর চেষ্টা নিজস্ব প্রতিবেদক কুমিল্লা দাউদকান্দি উপজেলার সাংবাদিক সালমাকে উপজেলার অপপ্রচার এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগার বানানোর অপচেষ্টা কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার নির্ভিক সাংবাদিক সালমা আক্তার আয়ামীলীগার বানানোর চেষ্টা লিপ্ত রয়েছে একটি কুচক্রি মহল। জানা যায, গত ৫ অগাষ্ট বৈষম্যবিরোধ ছাত্র আন্দোলনে সকাল আনুমানিক ১০ ঘটিকার সময় দাউদকান্দি থানার পুলিশ ও আওয়ামী লীগ মিলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার উপর লাঠিচার্জ ও গুলি চালায়, ওই সময় সাংবাদিক সালমা তার দায়িত্ব পালনের জন্য তথ্য সংগ্রহ করে এবং মোবাইল ফোনে ছবি তোললে, ছাত্র জনতার উপর হামলার ছবি কেড়ে নিতে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক সালমাকে দাওয়া করে। ওই সময় প্রান বাঁচাতে সালমা পালিয়ে নিজেকে রক্ষা করে, আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সালমাকে না পেয়ে তার বাসায় পর পর ২বার হামলা চালায়। এই সন্ত্রাসীর মধ্যে হামলা করার নেতৃত্ব দেন নুর পুর গ্রামের হক কমিশনার মেয়ে সুমনা ও তার ছেলে সামি। এ হামলাকে কেন্দ্র করে সালমা কুমিল্লা আদালতে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়ের করায় ও কিছু তথ্য থাকার ফলে নুরপুরের হক কমিশনারের মেয়ে সুমনা ১১অক্টোবর/২৪ইংতারিখ সালমাকে অপহরন করে নিতে চায়। রাস্তায় থাকা লোকজন বাধা দেওয়ায় সালমাকে অপহরন করে নিতে না পারায় সন্ত্রাসীদের দিয়ে রাস্তায় আটকে মারধর করেন। ও ধর্ষন করার চেষ্টা চালায়। সালমার উপর হওয়া সন্ত্রাসী হামলা দেখে, রাস্তায় স্থানীয় দোকান্দার ৯৯৯ নাম্বারে ফোন করে, পুলিশ এসে সালমাকে উদ্ধার করে থানায় নেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দাউদ কান্দি থানায় মামলা দায়ের করেন সালমা বাদি হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে, কিন্তু দাউদ কান্দি থানার ওসি আসামিদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো সালমার মামলার আসামিকে ১ জনকে বাদিকরে ৩ জন সাক্ষী বানিয়ে সালমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করা হয়। তথ্য সূত্রে জানা যায় মামলার আসামিরা এখন সালমার নামে অপপ্রচার করে বেড়াচ্ছে, আওয়ামীলীগার প্রমাণ করার জন্য সাংবাদিক সালমার ছবির সাথে শেখ হাসিনার ছবি লাগিয়ে, কুমিল্লা ডিস্ট্রিক্ট দাউদকান্দি থানার মেজর মুহাম্মমদ আলী সুমনের ছবির সাথে ছবি, এমপি সবুরের ছবি সাথে ছবি বানিয়ে বিভিন্ন পোস্ট দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সালমা বলেন, সাংবাদিকের কোন দল থাকতে পারে না সাংবাদিক সব সময় নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেন। যারা অপপ্রার চালাচ্ছে তারা নিজেরাই আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের ধূসর হয়ে, সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেন। আমি এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করছি।
Copyright © 2024 দৈনিক পূর্ব দিগন্ত নিউজ ২৪. All rights reserved.